Header Ads

ব্রেকিং নিউজ

তেলাকুচা গাছের এতো স্বাস্থ্য উপকারিতা!!



পরিচিতিঃ তেলাকুচো একটি লতা জাতীয় উদ্ভিদ। এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম পাতা ও কাণ্ডবিশিষ্ট বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ।



ডায়াবেটিসঃ

ডায়াবেটিস হলে তেলাকুচার কান্ড ও পাতা ছেঁচে রস তৈরি করে ৪-৫ চা চামুচ পরিমাণ প্রতিদিন সকাল ও বিকালে খালি পেটে খেলে রক্তে চিনির মাত্রা কমতে থাকবে। তাছাড়া  তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলেও ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়।
ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে  বেঙ্গালোরের একদল ডাক্তার গবেষণা করে বের করেছেন। তেলাকুঁচো প্রাকৃতিক ইনসুলিন হিসেবে কাজ করে।

জন্ডিসঃ

জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস তৈরি করে প্রতিদিন ৫-৬ চা চামুচ  পরিমাণ সকালে ৭-৮ দিন  খেলে জন্ডিস সেরে যাবে।

পা ফোলা রোগ বা শোথ রোগঃ

গাড়িতে ভ্রমণের সময় বা অনেকক্ষণ পা ঝুলিয়ে বসলে পা ফুলে যায় একে শোথ রোগ বলা হয়। তেলাকুচার মূল ও পাতা ছেঁচে এর রস ৪-৫ চা চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকালে ৭দিন  খেলে পা ফোলা রোগ বা শোথ রোগ সেরে যাবে।

সর্দি বা কাশিঃ

বুকে সর্দি বা কাশি বসে যাওয়ার কারণে  কফ না ছুটলে কাশি দিতে কষ্ট হলে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস হালকা গরম করে ৩-৪ চা চামচ পরিমাণ ৩ থেকে সাত দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেলে আরগ্য হবে।


স্তনে দুধ স্বল্পতাঃ

মহিলা সন্তান প্রসবের পর অনেকের স্তনে দুধ আসে না রক্ত শূন্যতার কারনে শরীর ফ্যাকাশে হয়ে যায়। এ অবস্থা দেখা দিলে ১টা করে তেলাকুচা ফলের রস হালকা গরম করে মধুর সাথে মিশিয়ে  সকাল-বিকাল ১০-১৫ দিন খেলে স্তনে দুধ বৃদ্ধি পায়।

ফোঁড়া ও ব্রণঃ

এ সমস্যায় তেলাকুচা পাতার রস বা পাতা ছেঁচে ফোঁড়া ও ব্রণে প্রতিদিন সকাল-বিকাল ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।

আমাশয়ঃ

যাদের ভালো মন্দ খাবার খেলেই আমাশয় হয় তারা  তেলাকুচার মূল ও পাতার রস ৩-৪ চা চামচ ৫ থেকে ৭ দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেলে আমাশয় আরোগ্য হবে।

1 comment:

Thanks comments